উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়তো সায়মা আক্তার। সোমবারের দুর্ঘটনার পর তার কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে বিভিন্ন হাসপাতালে খোঁজাখুঁজির পর রাত আটটার দিকে সিএমএইচ হাসপাতালে তার সন্ধান পাওয়া যায়। তবে জীবিত নয়, মৃত।
পরে স্বজনরা রাত তিনটার দিকে সায়মার মরদেহ নিয়ে আসে গাজীপুরে গ্রামের বাড়িতে। মরদেহ তার গ্রামের বাড়ি গাজীপুর মহানগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বিপ্লবর্থা গ্রামে এসে পৌঁছালে এলাকায় এক শোকাবহ পরিবেশের সৃষ্টি হয়। নিহতের স্বজনরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। খবর শুনে এলাকার শত শত মানুষ ওই বাড়িতে ভিড় জমায়। প্রতিবেশীরা নিহতের স্বজনদের নানাভাবে সান্ত্বনা দিতে থাকেন।
ছোট্ট সায়মাকে পাওয়া গেলো সিএমএইচে, তবে জীবিত নয় মৃত
পরে গাজীপুর মহানগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বিপ্লবর্থা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বেলা ১১টায় তাকে দাফন করা হয়।
মাইলস্টোন স্কুলের শিক্ষার্থী সায়মা তার মা ও ভাইয়ের সঙ্গে উত্তরায় নিজস্ব ফ্ল্যাটে বসবাস করত। গতকাল সকালে সায়মাকে অন্যান্য দিনের মতো তার মা লীনা আক্তার স্কুলে নামিয়ে দিয়ে এসেছিলেন। তার বাবা শাহ আলম বর্তমানে ফেনীতে চাকররত।